পাহাড়ি ঢলে গর্জনিয়া বাকঁখালী নদীর কোটি টাকার ব্রীজটি বিচ্ছিন্নের পথে

মাঈনুদ্দিন খালেদ ,নাইক্ষ্যংছড়ি ॥   রামু উপজেলার ঐতিহাসিক শাহসূজা সড়কের কচ্ছপিয়া-গর্জনিয়া সংযোগ অংশে বাকঁখালী নদীর উপর নির্মিত ৩ কোটি ব্রীজ টি একপাশের অংশ নদীতে বিলীন হতে শুরু করায় দিশেহারা হয়ে পড়েছে এলাকার লাখো মানুষ । বছরের প্রথম পাহাড়ি ঢলের প্রবল ¯্রােতের তোড়ে ব্রীজটি ভেঙ্গে গিয়ে নদীতে বিলীন হলে ওপারের অন্তত ২ শত গ্রামের দেড় লাখ মানুষের কপালে চরম দূর্দশা নেমে আসবে এ কারণে তাদের এ অবস্থা।
লোকজন জানান,বিগত দিনে এ ব্রীজের অভাবে এখানকার মানুষের  জীবনমান ছিল অতিনি¤œমানের। আর এ ব্রীজ নির্মানের পর এখন ককসবাজার জেলা শহরের সাথে সরাসরি যোগাযেগের কারনে সর্বাধুনিক জীবন কাটাচ্ছে এ সব মানুষজন। আর এ সব বিষয় মাথায় নিয়ে  ব্রীজ ভাংগন এলাকা  দেখতে ছুটে আসেন রামু উপজেলা চেয়ারম্যান রিয়াজুল আলম, গর্জনিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবু  মো: ইসমাঈল নোমান সহ অনেক দায়িত্বশীল  নেতা। আর এ ভাংগন রহস্য দেখতে এখন এখানে শতশত মানুষ ভিড় করছে নিয়মিত।
সরেজমিন গিয়ে আরো জানা যায়,ককসবাজার জেলা থেকে পূর্বদিকে ২৬ কিলোমিটার দূরে রামু উপজেলার ৪ ইউনিয়ন এবং নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ২ ইউনিয়ন সহ ৬ ইউনিয়নের  মানুষের জেলা শহরে যোগাযোগ ও  রাবার সহ উৎপাদিত পণ্যের বেচা-কেনার বাধা ছিল গর্জনিয়া অংশের বাকঁখালী নদীর এই ঘাটটি।  ২০০৩ সালে এখানে ব্রীজ টি নির্মান করে নজরুল চেয়ারম্যানের চেষ্টায় এলজিইডি। প্রায় ২ শ’ মিটার দীর্ঘ এ সেতুর নির্মানের পর ককসবাজার জেলা ও বান্দরবার জেলার পাহাড়ি ৬ ইউনিয়নের দেড় লাখ মানূষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়। রাবার বাগানের ব্যবসা,কৃষি পন্য বেচা-কেনা,গাছ,বাশ,বেত ও অন্যান্য সকল প্রকার  পণ্যের উচিত মূল্য পাওয়াতে জৌলুস ফিরে আসে এখানে। গ্রামে গ্রামে কাচাঁ ঘর-বাড়ি পাকা হয়ে যায়, গাড়িতে বাড়িতে ডিজিটাল জীবন যাপন শুরু করে সকলে।  গর্জনিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ নজরুল ইসলাম জানান, কিন্তু হঠাৎ  পাহাড়ি  ঢলে  বিগত ২০১২ সালে প্রথমবার আবার ১৪ সালে (৩য় পৃষ্ঠায় দেখুন)

থানচি সীমান্ত সড়কের ব্রীজ উদ্বোধন ও ২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন পাহাড়ে উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবাসহ শান্তির পরিবেশ বাস্তবায়নে সেনাবাহিনী নিরলস কাজ করে যাচ্ছে —–ব্রিঃ জেঃ মোঃ শামসুল আলম

চবি সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা রাঙ্গামাটির দৈনিক গিরিদর্পণ কার্যালয় পরিদর্শন দৈনিক গিরিদর্পণ পার্বত্য অঞ্চলের গণমাধ্যম ইতিহাসের অমূল্য দলিল —–অধ্যাপক শাহাব উদ্দীন নীপু ৪৩ বছর ধরে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও দৈনিক গিরিদর্পণ আজো নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে —–সম্পাদক মঞ্জুরাণী গুর্খা

Archive Calendar
MonTueWedThuFriSatSun
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930