
দেশের পাইকারি বাজারে ভোজ্য তেলের দাম কমলেও খুচরা বাজারে তেমন প্রভাব নেই। এতে দাম কমার কোনো সুফলই পাচ্ছেন না সাধারণ ভোক্তারা। এজন্য খুচরা ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফার প্রবণতাকেই দায়ী করছেন পাইকাররা।
দু সপ্তাহের ব্যবধানে সয়াবিন তেলের দাম কমেছে প্রতিমণে সাতশ টাকা। পামওয়েলের দামও কমেছে মণে প্রায় তিনশ টাকা।
পাইকারি বাজারে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ৭৫ থেকে ৭৬ টাকা এবং পামওয়েল বিক্রি হচ্ছে ৬৬ থেকে ৬৭ টাকায়। কিন্তু দাম কমলেও খুচরা বাজারে তেমন কোন প্রভাব নেই। এদিকে লিটারে পার্থক্য প্রায় ৬ থেকে ৭ টাকা।
কারওয়ান বাজারে যে দাম একটু দুরেই হাতিরপুল বাজারে গেলে তা বেড়ে যাচ্ছে। আবার অন্যান্য বাজার ভেদেও রয়েছে দামের হেরফের। পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন সঠিক তদারকির অভাবেই খুচরা বাজারে দাম কমার তেমন প্রভাব পড়ছে না।
বাজারে খোলা তেলের দাম কমলেও বোতলজাত তেলের দামে কোনো পরিবর্তন নেই। বিক্রি হচ্ছে আগের দামেই।