॥ বশিষে প্রতবিদেক ॥ ব্যবসায় খাটানোর জন্য মুনাফার ভত্তিতিে ঋণ দওেয়ার নামে বভিন্নি ব্যক্তরি সাথে প্রতারণায় লপ্তি রয়ছেনে আমরেকিান প্রবাসী মোঃ আবুল কালাম আজাদ। তনিি ঢাকার যাত্রাবাড়ীর মরহুম সামশুল করমিরে পুত্র। তার গ্রামরে বাড়ি : পতিা : মরহুম সামশুল করমি, গ্রাম : বারুড়, দবেদ্বিার, কুমল্লিা, চট্টগ্রামরে মুদ্রণ ব্যবসা প্রতষ্ঠিান সমন্বয় এ্যাড এন্ড প্রন্টিংি এর সত্বাধকিারী সাংবাদকি এম কে মোমনিসহ বভিন্নি ব্যক্তরি সাথে চুক্তি করে ঋণ না দয়িে তনিি প্রতারণা করছেনে। এতে আবদেন করা ঋণরে গ্রহতিা র্প্রাথী ও ব্যবসায়ীরা ব্যবসা সম্পাদন করতে না পরেে র্দুদশায় পরছেনে। সূত্রে জানা যায, ঢাকার ৩২২ দক্ষণি যাত্রাবাড়ীর মরহুম আবদুল করমিরে পুত্র আমরেকিান প্রবাসী মোঃ আবুল কালাম আজাদ বভিন্নি ব্যক্তি ও ব্যবসা প্রতষ্ঠিানকে মুনাফা নয়িে ঋণ দওেয়ার প্রলোভন দনে। এর প্রক্ষেতিে চট্টগাম শহররে মোমনি রোডস্থ মুদ্রণ ব্যবসায়ী প্রতষ্ঠিান সমন্বয় এ্যাড এন্ড প্রন্টিংি এর স্বত্বাধকিারী মোনায়মে খান প্রকাশক সাংবাদকি এম কে মোমনিকে দশ লক্ষ ্টাকা ঋণ দবিনে বলে চুক্তি করনে। ঋণরে এম কে মোনি ব্যববসা করে আবুল কালাম আজাদকে মাসকি মুনাফা দবিনে। কন্তিু আবুল কালাম আজাদ কুট কৌশল করে ঋণরে টাকা নগদে না দয়িে একাধকি চকে দনে। চকে প্রদান ছলি আবুল কালাম আজাদরে প্রতারণার অংশ। যা এম কে মোমনি বুঝতে পারনেন।ি এম কে মোমনি সইে চকে থকেে ১ মাসরে মধ্যে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা প্রাপ্ত হন। বাকী টাকা ৬ মাসরে মধ্যে আবুল কালাম আজাদ প্রদান করবনে বলনে। এই অবস্থায় এম কে মোমনি তার সমন্বয় এ্যাড এন্ড প্রন্টিংি প্রতষ্ঠিানরে নামে কাজ নওেয়ার প্রক্রয়িা মুরু করনে। এতে এম কে মোমনি র্কতৃৃক কাজ নয়িে ব্যবসা করার জন্য নানান উপকরণ ক্রয়, বভিন্নি স্থানে দরপত্র সাবমটিকরন, নমুনা প্রদানসহ আনুষাঙ্গকি র্কম সম্পাদনে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার বশেি ব্যয় হয়। এই টাকা ব্যয়ে তনিি চট্টগ্রাম ইপজিডে এ অবস্থতি একটি বদিশেী প্রতষ্ঠিান থকেে বড় অংকরে একটি কাজ প্রাপ্ত হন। বদিশেী প্রতষ্ঠিানকে কাজ বুঝয়িে দওেয়ার জন্য পরর্বতী টাকার প্রয়োজন হলে এম কে মোমনি আমরেকিান প্রবাসী আবুল কালাম আজাদরে কাছে চুক্তি মোতাবকে বাকী টাকা চান। কন্তিু আবুল কালাম আজাদ চুক্তরি মোতাবকে বাকী টাকা দতিে অস্বীকার করনে। এতে তনিি চুক্তি ভঙ্গ করনে। এতে এম কে মোমনি বড় ধরনরে বপিদরে সম্মুখীন হন। তনিি আনুষাঙ্গকি প্রক্রয়িায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ব্যয় করে বদিশেী প্রতষ্ঠিান থকেে কাজ নওেয়ার পর আবুল কালাম আজাদ কতৃৃক কাজ সম্পাদনরে টাকা না দওেয়ায় বদিশেী প্রতষ্ঠিানকে কাজ বুঝয়িে দতিে পারনেন।ি এতে এম কে মোমনিরে প্রতষ্ঠিান বদিশেী প্রতষ্ঠিানরে কাছে কালো তালকিাভুক্ত হয়। এতে তার শারীরকি ও মানসকি বর্পিযয় ঘট।ে তার কঠোর শ্রম ও মধোয় র্অজতি ব্যবসা প্রতষ্ঠিানরে কোটি টাকার সুনাম ক্ষতি হয়।
এদকিে আবুল কালাম আজাদ র্কতৃক চুক্তমিতে র্পূণ টাকা না দয়িে প্রতারণা করলে এম কে মোমনি তার প্রক্রয়িাকৃত ব্যবসা সম্পাদন করতে না পারায় তনিি র্দুদশাগ্রস্ত হয়ে পড়নে। উপরন্তু আবুল কালাম আজাদ, এম কে মোমনিরে কাছে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা টাকার মুনাফা দাবি করনে। এম কে মোমনি তাকে আবুল কালাম আজাদ পুরো টাকা না দওেয়ায় ব্যবসা করতে পারনেনি বলে জানান। আবুল কালাম আজাদ তারপরও ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মুনাফা দাবি করনে। না দলিে এম কে মোমনিকে বভিন্নি ধরনরে হুমক,ি ধমকি দয়িে যাচ্ছনে।
খােঁজ নয়িে জানা যায়, উক্ত আবুল কালাম আজাদ, এম কে মোমনি ছাড়াও আরো অনকে ব্যক্তরি সঙ্গে প্রতারণামূরক চুক্তি করে বশ্বিাস ভঙ্গ করে বভিন্নিজনকে বপিদে ফলেছেনে। এতে প্রতারণার স্বীকার হওয়া ভুক্তভোগীরা প্রতারক। কটুকৌশলকারী আবুল কালাম আজাদকে আইনরে আওতায় এনে ঘটনা সুষ্ঠু তদন্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তরি ব্যবস্থার জন্য গোয়ন্দো সংস্থাসহ প্রশাসনরে নকিট আকুল আবদেন জানান।