বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ’র শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির মাননীয় সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী ডা: মো: আফছারুল আমীন এম.পি বলেছেন, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সরকারের নেয়া পদক্ষেপগুলোর সঠিক বাস্তবায়নের ফলে উন্নয়নশীল দেশেরর যোগ্যতা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। দারিদ্র্য হ্রাস ও উন্নয়ন অগ্রগতির মাইলফলক অর্জনকে এগিয়ে নিতে বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। আর্থ-সামাজিক খাতে অর্জনগুলো অর্থনৈতিকভাবে ভঙ্গুরতা ঝুঁকি কমিয়েছে। পাশাপাশি মানব উন্নয়ন, আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভসহ আর্থিক খাতে উন্নয়ন ঘটেছে। আর্থিক অন্তর্ভূক্তি সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড বেগবান করেছে। ফলে বেড়েছে মাথাপিছু আয়। যা মধ্যম আয়ের দেশের পথে এগিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশকে। ফলে স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে বেরিয়ে আসার যোগ্যতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। তিনি উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্য আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের পরিণত করতে সকলকে যার যার অবস্থান থেকে সততা ও নৈতিকতার সাথে দায়িত্ব পালন করার আহ্বান জানান। স্বল্পোন্নত দেশের স্ট্যাটাস হতে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জনের ঐতিহাসিক সাফল্য উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত নগরীর বিভিন্ন স্কুলে বর্ণাঢ্য র্যালির উদ্বোধনকালে এ আহ্বান জানান। অদ্য সকাল ১১টায় ১৩নং পাহাড়তলী ওয়ার্ডস্থ ওয়ার্লেস ঝাউতলা উচ্চ বিদ্যালয়, টিকেট প্রিন্টিং প্রেস কলোনী উচ্চ বিদ্যালয় ও টাইগারপাস বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান এসময় উপস্থিত ছিলেন খুলশী থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা কাউন্সিলর মোহাম্মদ হোসেন হীরন, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কায়সার মালিক, টাইগারপাস উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক মো. সাইদুল কবির বাহার। বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সদস্যদের মধ্যে নুরুল মোস্তফা, মোস্তফা কামাল, এ জেড এম মাহমুদুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন কিরণ, জিয়াউর রহমান জুয়েল, ফেরদৌস রেজা পারভেজ, খাদিজা বেগম, আবুল কালাম আজাদ, আলহাজ্ব মো. ফেরদৌস খান, ডা. হুমায়ুন কবীর, প্রধান শিক্ষকদের মাধ্যে মো. মহসিন, মৃণাল কান্তি দাশ, মো. মোজাম্মেল হক, সহকারী প্রধান শিক্ষক আমিনুল ইসলাম, শিখা চক্রবর্ত্তী, মো. মামুন সাদিক, চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ নেতা মো. আবু বকর ছিদ্দিক, যুবলীগ নেতা মো. মাসুদ রানা, বেলাল হোসেন মনা, সহ এলাকার বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। প্রতিটি স্কুলে দিনব্যাপি বিভিন্ন সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ও প্রজেক্টরের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়নের চিত্র প্রদর্শন করেন।