ঢাকা: নিবন্ধনের জন্য প্রথম দফায় ৪৪টি অনলাইন নিউজপোর্টালের তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার (৩০ জুলাই) রাতে তথ্য মন্ত্রণালয় এসব পোর্টালের তালিকা প্রকাশ করে।
এর আগে দুপুরে সচিবালয়ে তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ জানান, গোয়েন্দার প্রতিবেদন পাওয়া অর্ধশত পোর্টালের তালিকা পাওয়া গেছে। আমরা আজ রাতে সেগুলোর তালিকা ওয়েবসাইটে আপলোড করবো। তারা নির্দিষ্ট ফি জমা দিয়ে ঈদের পরে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে।
গোয়েন্দার প্রতিবেদন না পাওয়ায় প্রথম দফায় প্রতিষ্ঠিত অনলাইনগুলোর নাম না থাকতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, তারাও পরে নিবন্ধনের সুযোগ পাবে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ওয়েবসাইটে অনেকগুলো প্রতিষ্ঠিত অনলাইনের নাম হয়তো দেখা যাবে না, তাদের ব্যাপারে প্রতিবেদনের নেগেটিভ তা নয় কিন্তু। এটি চলমান প্রক্রিয়া, যেহেতু তাদের ব্যাপারে আমরা এখনও রিপোর্ট পাইনি সেজন্য তাদের নামগুলোও হয়তো আজকে আপলোড হবে না। প্রতিষ্ঠিত অনলাইনগুলোর ব্যাপারে প্রতিবেদন এলে তারা সবাই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
‘এজন্য কারো কারো নাম বাদ পড়লে হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। কারণ, সাড়ে তিন হাজারের মধ্যে মাত্র ৫০টির আজকে নাম আপলোড হবে। আরও অনেকগুলো ধীরে ধীরে আপলোড হবে, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। এগুলো করতে আমাদের কয়েকমাস সময় লাগবে। ’
তিনি বলেন, অবাধ তথ্য প্রবাহের যুগে অনলাইনগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং মানুষের হাতে হাতে সংবাদ পরিবেশনে বিরাট ভূমিকা পালন করছে। এটি একটি বড় ইতিবাচক দিক। সব অনলাইনকে দেশ গঠনে কাজ করার আহ্বান জানান তথ্যমন্ত্রী।
বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক প্রভাব কাজ করেনি বলে দাবি করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, কোনো বিবেচনা, কোনো সুপারিশ কাজ করেনি।
বান্দরবান প্রতিনিধি ॥ করোনাভাইরাস সংক্রমণে ঝুঁকি রোধে বান্দরবান জেলা তথ্য অফিস এর উদ্যোগে বান্দরবান সদর, রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলার বিভিন্ন জনবহুল ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ব্যাপক জনসচেতনতামূলক সড়ক প্রচার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বাংলাদেশে গত ৮মার্চ প্রথম কোভিড-১৯ রোগী সনাক্ত হয়, তখন থেকেই তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নির্দেশনায় বান্দরবান জেলা তথ্য অফিসের মাধ্যমে দুর্গম পাহাড়ে এই প্রচার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। বান্দরবান জেলা তথ্য অফিসার কে.এম.খালিদ বিন জামান জানান, করোনাভাইরাস সংক্রমণে ঝুঁকি মোকাবেলায় স্বাস্থ্য বিধি মেনে বান্দরবানে জনগণকে উদ্বুদ্ধকরণের কার্যক্রম চলমান রেখেছে বান্দরবান জেলা তথ্য অফিস, জনসচেতনতামূলক সড়ক প্রচার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বান্দরবান জেলা তথ্য অফিসের কর্মচারীরা বিভিন্ন উপজেলায় ব্যাপকভাবে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী : মফস্বলের সাংবাদিক ও সংবাদপত্র গুলোকে টিকিয়ে রাখতে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিন
॥ আলহাজ্ব এ,কে,এম মকছুদ আহমেদ ॥ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মফস্বলের সাংবাদিক এবং সংবাদপত্র গুলোকে টিকিয়ে রাখতে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিন। নতুবা সাংবাদিকরা বেকার হয়ে যাবে। সংবাদপত্র গুলো বন্ধ হয়ে যাবে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মফস্বলে যারা সাংবাদিকতা পেশায় নিয়োজিত অধিকাংশই গরীব এবং সংবাদপত্র গুলোর খুব একটি ভাল অবস্থায় নেই।
যারা ঢাকার সংবাদপত্র এবং টেলিভিশনে কাজ করে তাদের অধিকাংশই নিয়মিত বেতন ভাতা পায় না। ফলে দিনাতিপাত করতে কষ্ট হয়। মফস্বলের পত্রিকা গুলোর অবস্থা ভাল না।
ঢাকার সাথে যারা জড়িত তাদের বেতন ভাতা পরিশোধের ব্যবস্থা কখন হবে অনিশ্চিত। তাই সাংবাদিকদের জন্য একটি থোক বরাদ্দ অনুদান দেয়া গেলে তাদের কষ্ট লাগব হবে। জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে এই দুর্দিনে জীবনের মায়া ত্যাগ করে মফস্বলের সাংাবদিকরা দায়িত্ব পালন করতেছে। ইতিমধ্যে ঢাকার কিছু কিছু পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেছে। মফস্বলের অধিকাংশ পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেছে। মফস্বলের পত্রিকা গুলো এমনটিতে কষ্টে আছে কারণ মফস্বলের পত্রিকা যা বিজ্ঞাপন দেয়া হয় না সব বিজ্ঞাপন ঢাকার পত্রিকায় দেয়া হয়। বিশেষ বিশেষ দিবসের সরকারী ক্রোড়পত্র এ গুলোও বেশীরভাগ ঢাকার পত্রিকাকে দেয়া হয়। হাতে গোনা ২/১ টা মফস্বলের পত্রিকাকে দেয়া হয় তাতেও গড়মিল দেখা যায়। বিজ্ঞাপন ছাড়া পত্রিকা টিকিয়ে রাখা অসম্ভব। মফস্বলের সব বিজ্ঞাপন ঢাকার বিজ্ঞাপন সহ ঢাকার পত্রিকাকে দেয়া হয়। ফলে তেলা মাতায় তেল দেয়ার অবস্থা। মফস্বলে এমনিতেই বিজ্ঞাপন কম, কাজেই মফস্বলের বিজ্ঞাপন মফস্বলের পত্রিকাকে দেয়া হউক। নতুবা পূর্বের মত ৬০% ৪০% হিসাব বিজ্ঞাপন দেয়া হউক। মফস্বলের বিজ্ঞাপন ঢাকার পত্রিকায় না দিলেও কোন অসুবিধা নেই। যেহেতু ঢাকার বিজ্ঞাপন বেশী এবং ক্রোড়পত্র গুলো ঢাকা থেকে দেয়া হয়। মফস্বলের পত্রিকাকে ক্রোড়পত্র দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া দরকার। বর্তমান সংকট মুহুর্তে মফস্বলের পত্রিকা গুলো এককালীন সাহায্য দেয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি। মফস্বলের সাংবাদিক এবং সংবাদপত্র গুলোকে টিকিয়ে রাখতে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া জোর দাবী জানাচ্ছি।
(লেখক সম্পাদক প্রকাশক, দৈনিক গিরিদর্পণ, রাঙ্গামাটি পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ গ্রামীন সংবাদপত পরিষদ।
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য সচিব কামরুন নাহার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তার একান্ত সচিব মোহাম্মদ এনামুল আহসান বুধবার বিডিনিউজ এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, “গত রোববার পরীক্ষার জন্য নমুনা দিয়েছিলেন, গতকাল রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। এমনিতে কোনো উপসর্গ ছিল না।” সংক্রমণ ধরা পড়ায় বাড়িতে আইসোলেশনে আছেন তথ্য সচিব কামরুন নাহার। তার স্বামী মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়রুল ইসলাম ‘এখন পর্যন্ত সুস্থ আছেন’ বলে জানিয়েছেন তার একান্ত সচিব মাহমুদ ইবনে কাসেম। তিনি বলেন, “কিছুদিন আগে স্যারের করোনা পরীক্ষা করা হয়, রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। ম্যাডামের পজিটিভ রিপোর্ট আসায় আবারও তার পরীক্ষা করানো হবে।” তথ্য ক্যাডারের কর্মকর্তা কামরুর নাহার এর আগে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ছাড়াও গণযোগাযোগ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ এবং চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন।
ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই প্রতিনিধি : তথ্য মন্ত্রনালয়ের অধীন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন কাপ্তাই তথ্য কর্মকর্তা মো: হারুন। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের তার কাজের সফলতার জন্য তিনি এই পুরস্কার লাভ করেন। সরকারি কর্মকর্তা- কর্মচারীদের শুদ্ধাচার চর্চায় উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিবছর ” শুদ্ধাচার পুরস্কার ” প্রদান করা হয়। সারা বাংলাদেশের ৬৮ জন কর্মকর্তা হতে ৩ জন কর্মকর্তা এই শুদ্ধাচার পুরস্কার লাভ করেন। এদের চট্রগ্রাম বিভাগ হতে শুধুমাত্র তিনিই এই পুরস্কার লাভ করেন। এই ছাড়া এই অধিদপ্তরের ২ জন কর্মচারীও এই পুরস্কার অর্জন করেন।
কাপ্তাই তথ্য কর্মকর্তা মো: হারুন ২০১৩ সালের ২৪ মার্চ কাপ্তাইয়ে সহকারী তথ্য কর্মকর্তা হিসাবে যোগদান করেন। যোগদানের পর হতে একজন সৎ, কর্মঠ কর্মকর্তা হিসাবে তিনি সর্বমহলে প্রশংসিত হন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ১০ টি বিশেষ উদ্যোগ, সরকারের সাফল্য ও উন্নয়ন ভাবনা, সরকারের ভিশন ২০২১ এবং ভিশন ২০৪২, সরকারের এসডিজি বাস্তবায়ন, টেকসই সামাজিক উন্নয়ন অভীষ্ট্য লক্ষ্য সমুহ অর্জন উপলক্ষ্যে আলোচনা, উঠান বৈঠক, উন্মুক্ত বৈঠক, নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গদের নিয়ে ওরিয়েন্টশন কর্মশালা, মা ও শিশু স্বাস্থ্য, স্হানীয় ও জাতীয় প্রচার কার্যক্রম প্রভৃতি বিষয়ে তিনি কাপ্তাই, রাজস্হলী ও বিলাইছড়ি উপজেলায় তাঁর দপ্তরের কর্মচারীদের নিয়ে সফলতার সাথে কাজ করে আসছেন। তাঁর কাজের এই সফলতায় তিনি এই পুরস্কার অর্জন করেন। কাপ্তাই তথ্য কর্মকর্তা মো: হারুন জানান, একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসাবে সবসময় সেবক হিসাবে কাজ করে আসছি, পুরস্কার পাব এটা আমার জানা ছিলো না, পুরস্কার এর ব্যাপারটা উদ্ধর্ধন কর্তৃপক্ষের বিবেচনার বিষয়, আমি সবসময় সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক কাজ করার চেষ্টা করে আসছি। আমি সকলের নিকট দোয়া প্রার্থী। তিনি জানান, করোনা ভাইরাস এর প্রকোপ করলে তাদেরকে সনদপত্র প্রদান করা হবে। এই পুরস্কার অর্জনে কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশ্রাফ আহমেদ রাসেল তাঁকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, কাপ্তাই তথ্য কর্মকর্তা সরকারি সিদ্বান্ত সমুহ বাস্তবায়নে সব সময় উপজেলা প্রশাসনকে সহায়তা করে আসছেন। তিনি একজন কর্মঠ কর্মকর্তা। এদিকে তাঁর এই পুরস্কার অর্জনে কাপ্তাই প্রেস ক্লাব সভাপতি কবির হোসেন সাধারণ সম্পাদক ঝুলন দত্ত সহ কাপ্তাইয়ে কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
॥ গিরিদর্পণ ডেস্ক ॥ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত ৫০ লাখ পরিবারকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সরাসরি নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান কর্মসূচি উদ্বোধন করেছেন।
প্রতি পরিবারকে আড়াই হাজার টাকা করে নগদ অর্থ প্রদানে ইতোমধ্যেই সাড়ে ১২ শ’কোটি টাকা ছাড় করেছে সরকার। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিনা খরচে প্রত্যেক পরিবারের হাতে ঈদের আগেই এই টাকা পৌঁছে দেয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল সকালে তাঁর সরকারী বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, ‘এ অর্থ প্রয়োজনের তুলনায় সামান্য। আমরা হয়তো অনেক বেশি দিতে পারবো না। কিন্তু কেউ যাতে বঞ্চিত না হয়, সবাই যাতে সামান্য হলেও সহায়তা পায় আমাদের সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
একই সঙ্গে অনলাইন মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থায় স্নাতক ও সমমান পর্যায়ের ২০১৯ সালের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও টিউশন ফি বিতরণ কার্যক্রমেরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাষ্টের আওতায় প্রতি বছর প্রায় ২ কোটি ৪ লাখ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি এবং উপবৃত্তি প্রদান করা হয়ে থাকে।
তিনি একইসঙ্গে সুইচ চেপে দুটি কর্মসূচির উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটাই হলো আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ। কারো কাছে যেতে হবেনা, ধর্না দিতে হবেনা, বলতে হবেনা, কিন্তু সবার কাছে টাকা হেঁটে পৌঁছে যাবে। মানে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে পৌঁছে যাবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের জীবনে প্রয়োজন অনেক বেশি। মানুষদের ক্ষুধার জ্বালা আমরা বুঝি। এ জন্য অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করতে হবে।’
করোনাভাইরাসকে অদৃশ্য শক্তি আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ‘এমন একটি অদৃশ্য শক্তির মোকাবেলা কোনো দেশই করতে পারছে না। কত শক্তিশালী দেশকেও আমরা দেখেছি, এই করোনাভাইরাস শক্তির কাছে সারেন্ডার করছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লাভ হয়েছে প্রকৃতির। জলবায়ু পরিবর্তনে পরিবেশ-প্রতিবেশ নষ্ট হচ্ছিল। প্রকৃতি তার আপন গতিতে ফিরে যাচ্ছে। এটি একটি অদ্ভুত ব্যাপার, এ ধরনের ঘটনা পৃথিবীতে আর কখনও ঘটেনি। অনেক মহামারি ও দুর্ভিক্ষের কাহিনি আমরা জানি। কিন্তু এবারের বিষয়টা ভিন্ন।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছিল। ৮ দশমিক ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছিলাম। আমাদের দুর্ভাগ্য, এমন সময় একটি অদৃশ্য শক্তির আঘাত, যার ফলে সমগ্র বিশ্ব একেবারে থমকে গেছে। সারা বিশ্ব অর্থনৈতিকভাবে আক্রান্ত।’
জানা গেছে, বিকাশ, নগদ, রকেট ও শিওরক্যাশের মাধ্যমে পরিবারগুলোর কাছে টাকা পৌঁছে যাবে। মোট ৫০ লাখ পরিবারের কাছে টাকা পাঠানোর কাজের মধ্যে বিকাশের ভাগে রয়েছে ১৫ লাখের দায়িত্ব। সবচেয়ে বেশি ১৭ লাখ পরিবারের কাছে টাকা পাঠাবে নগদ। বাকি ১৮ লাখ পরিবারের কাছে পৌঁছাবে রকেট ও শিওরক্যাশ।
উদ্যোগটির সঙ্গে জড়িত রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ। আর পরিবার চিহ্নিত করা হয়েছে স্থানীয় সরকার অর্থাৎ জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদের সাহায্যে।
তালিকায় রিকশাচালক, ভ্যানচালক, দিনমজুর, নির্মাণশ্রমিক, কৃষিশ্রমিক, দোকানের কর্মচারী, ব্যক্তি উদ্যোগে পরিচালিত বিভিন্ন ব্যবসায় কর্মরত শ্রমিক, পোল্ট্রি খামারের শ্রমিক, বাস-ট্রাকসহ পরিবহন শ্রমিক, হকারসহ নানা পেশার মানুষকে রাখা হয়েছে।
সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সহায়তায় দরিদ্র জনগোষ্ঠী বর্তমানে যেসব সহায়তা পাচ্ছে, এ তালিকায় তাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তালিকার কাজ শেষ করা হয়েছে ৭ মে। অবশ্য এখনও যাচাইয়ের কাজ চলছে।
শেখ হাসিনা এ সম্পর্কে বলেন, তাঁর সরকার সাহায্য প্রদানের ক্ষেত্রে দ্বৈততা পরিহারের চেষ্টা করেছে এবং আসন্ন ঈদ ও রমজানকে উপলক্ষ্য করেই এই সহযোগিতা দেয়া হচ্ছে।
তিনি একেবারে বেকার ঘরে বসে না থেকে করোনার জন্য সাবধানতা অবলম্বন করে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই কিছু কিছু কাজ-কর্ম করার জন্য মেহেনতি মানুষকে পরামর্শ দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার যখন ক্ষমতায় আসে বাংলাদেশে তখন মঙ্গা থাকে না, দরিদ্র থাকে না, এটা আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি। ’
কোভিড-১৯ এর বিস্তাররোধে সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে তিনি বলেন,‘অন্যান্য দেশে যেভাবে করোনা আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে এবং মানুষ মারা যাচ্ছে সে তুলনায় আমরা কিন্তু অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি।’
ভিডিও কনফারেন্স সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড.আহমদ কায়কাউস।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সংযুক্ত হয়ে শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দিপু মনি অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, গণভবন প্রান্তে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, পিএমও এবং গণভবনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সে বরগুণা, শরিয়তপুর, সুনামগঞ্জ এবং লালমনিরহাটের উপকারভোগী জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই প্রতিনিধি : ” মায়া মমতাই মনুষত্বের পরিচয়- অবহেলা, অবজ্ঞা, ঘৃণা নয়” শীর্ষক কাপ্তাই তথ্য অফিসের করোনা বিষয়ক প্রচার প্রচারনা জনমনে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। কাপ্তাই তথ্য কর্মকর্তা মো: হারুনের নেতৃত্বে তথ্য অফিসের কর্মীরা সপ্তাহ ধরে কাপ্তাই, রাজস্হলী এবং বিলাইছড়ি উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের এই করোনা বিষয়ক প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন।
করোনা বিষয়ক এই প্রচারনায় আরোও বলা হচ্ছে: করোনাভাইরাস যে কোন মানুষই আক্রান্ত হতে পারে, আপনি বা আমিও হতে পারি তাদের একজন, কেউ এই ভাইরাসে আক্রান্ত বা মারা গেলে তা অভিশাপ, পাপের ফল দূর্ভাগ্য মনে করার কোন কারন নেই, আক্রান্ত বা মৃত ব্যক্তি আমাদেরই স্বজন, সুহ্রদ ও শুভাকাঙ্খী, তারা আমার আপনার ভাই- বোন, মা- বাবা, বন্ধু- বান্ধব, প্রতিবেশী, সহকর্মী বা কাছের কেউ। আসুন, আমরা তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হই এবং মানবিক আচরণ করি।
এটি আমাদের ধর্মীয়, সামাজিক ও নৈতিক দায়িত্ব।
কাপ্তাই তথ্য কর্মকর্তা মো: হারুন জানান, করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পর হতে কাপ্তাই তথ্য অফিস স্হানীয় প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে ৩ উপজেলায় প্রচার প্রচারনা করে আসছেন।
বিশ্ব যখন মহামারি ভরসার করোনার কবলে, জনমনে যখন আকণ্ঠ শঙ্কা, ঠিক তখনই সংবাদকর্মীদের পাশে প্রেস কাউন্সিল।
জেলা-উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের তালিকা প্রণয়ন করে বিশেষ প্রণোদনা দিতে দেশের সকল জেলা প্রশাসকদের নিকট চিঠি পাঠিয়েছে প্রেস কাউন্সিল। রোববার বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব মো: শাহ আলম দেশের সকল জেলা প্রশাসকদের নিকট ইমেইলে এ চিঠি পাঠিয়েছেন। সোমবার তিনি এ তথ্য জেএমএসএফকে নিশ্চিত করেছেন।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, সাম্প্রতিক বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের প্রাদূর্ভাবের কারনে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি সাংবাদিকরাও ক্ষতিগ্রস্ত। জেলা-উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিকেরা করোনা ভাইরাসের ঝুঁকি নিয়ে জরুরী তথ্য জনগনের কাছে পৌঁছে দেয়ার কাজ করছেন। তাদেরকে সরকারের প্রণোদনার আওতায় আনা প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে জেলা-উপজেলায় প্রেসকাব ও সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনা করে সাংবাদিক ও সংবাদ সংশ্লিষ্ট কর্মীদের তালিকা তৈরী করে বিশেষ প্রণোদনা প্রদানের অনুরোধ জানান।
জাতীয় মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান শেখ সাইফুল ইসলাম কবির বলেন,বিশ্ব যখন মহামারি ভরসার করোনার কবলে, জনমনে যখন আকণ্ঠ শঙ্কা, ঠিক তখনো হাজারো সংবাদকর্মী নিজের জীবনের তোয়াক্কা না করে অবিরাম সংগ্রহ করে চলেছেন করোনার সংবাদ। দেশ জুড়ে সাংবাদিকদের বিপদে তাদের পাশে দাড়ানোর প্রত্যয় ব্যাক্ত করে দেশে চলমান এ দূর্যোগে সাংবাদিকদের জন্য ে প্রস কাউন্সিলের উদ্যোগকে আমরা সাধুবাদ জানাই। তবে জেলা প্রশাসক কর্তৃক প্রণীত তালিকায় যেন সাংবাদিক নয় এমন কোন লোককে অন্তর্ভূক্ত করা না হয় সেদিকে স্থানীয় সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে বিশেষ নজর রাখতে হবে। তবে এ কাজে তথ্য অধিদপ্তরকে সম্পৃক্ত করলে বিশেষ সফলতা আসবে বলেও জেএমএসএফ মনে করে।
সংবাদকর্মী হিসেবে দেশের সকল গণমাধ্যমের কর্তাব্যক্তিদের প্রতি আমার করজোরে সবিনয় আকুতি থাকবে অন্তত এই সংকটে আমাদের পাশে দাঁড়ান। এই আমরাই তো আপানার পাশে দাঁড়িয়েছি সব সময়। নিজেকে নিজের পরিবারকে তুচ্ছজ্ঞান করে দিন-রাত কাজ করেছি সংবাদ সংগ্রহে, এই আমরাই তো দেশের সব মানুষের অধিকার বাস্তবায়নে কাজ করেছি অহর্নিশ। জাতীয় এই দুর্যোগেও তো আমরা পিছপা হয়নি, আমৃত্যু সংবাদ সংগ্রহ করে তা পৌছে দেব জনগণের দ্বার প্রান্তে- এই তো ব”ত আমাদের।
জেএমএসএফ’র পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রেস কাউন্সিলের এই চিঠিতে সম্পাদকদের ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। করোনায় বিশেষ করে মিডিয়ার মালিকরাও বিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত। এছাড়া চিঠিতে প্রিন্ট, টিভি ও অনলাইন মিডিয়াকেও আলাদা করা হয়নি। দেশের এই দূর্যোগকালে অনলাইন পত্রিকাগুলো ব্যাপক গুরুত্ব পালণ করছেন। তাই এই প্রণোদনা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অনলাইন পত্রিকা গুলোর সাথে জড়িত সাংবাদিকদেরকেও যেন গুরুত্ব দেয়া হয় সে ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনকে অনুরোধ জানায় জেএমএসএফ।
করোনার এই দূর্যোগ কাটিয়ে উঠতে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে),জাতীয? মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (জেএমএসএফ) ও বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যান পরিষদসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। সাংবাদিকদের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বিশেষ অনুদান বরাদ্দের বিষয়টি এখনও ঝুঁলে আছে। আমরা আশা করবো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তিনি নিজ উদ্যোগে বিষয়টি ঘোষণা করবেন।
॥ নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ রাঙ্গামাটি জেলার কর্মরত সাংবাদিকদের মাঝে পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইকুপমেন্ট (পিপিই) বিতরণ করেছে রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শহীদুজ্জামান রোমান।
শুক্রবার (১০ এপ্রিল) সকালে রাঙ্গামাটি রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যালয়ে এসব পিপিই বিতরণ করেন। এসময় পিপিই বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, রাঙ্গামাটি রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি সুশীল প্রসাদ চাকমা, সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি বাংলা ভিমন রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি নন্দন দেবনাথ, সহ সাধারণ সম্পাদক ও চ্যানেল আই এর রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি মনসুর আহমেদ, দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার ফটো সাংবাদিক সুপ্রিয় চাকমা, একুশের টিভি’র রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি ছত্রং চাকমা, সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও ইনডিপেনডেন্ট টিভির রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি হিমেল চাকমা, ডেলি আবজারভার পত্রিকার শেখ ইমতিয়াজ কামাল ইমনসহ অন্যান্য সাংবাদিকরা।
এ সময় রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শহীদুজ্জামান রোমান বলেন, সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের নিরলস চেষ্টার কারণে মানুষ ঘরে বসে রাঙ্গামাটির সঠিক খবরগুলো পাচ্ছে। অথচ তাদের সুরক্ষার জন্য কেউ উদ্যোগ নিচ্ছেনা। এটি পরিলক্ষিত হওয়ায় তিনি যারা মাঠে কাজ করছে তাদেরকে পিপিই বিতরণের উদ্যোগ নেন। আগামীতে সাংবাদিকদের দুর্দিনে পাশে থাকার কথা বলেন রোমান।
॥ আলহাজ্ব এ,কে,এম মকছুদ আহমেদ ॥ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মফস্বলের সাংবাদিক এবং সংবাদপত্র গুলোকে টিকিয়ে রাখতে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিন। নতুবা সাংবাদিকরা বেকার হয়ে যাবে। সংবাদপত্র গুলো বন্ধ হয়ে যাবে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মফস্বলে যারা সাংবাদিকতা পেশায় নিয়োজিত অধিকাংশই গরীব এবং সংবাদপত্র গুলোর খুব একটি ভাল অবস্থায় নেই।
যারা ঢাকার সংবাদপত্র এবং টেলিভিশনে কাজ করে তাদের অধিকাংশই নিয়মিত বেতন ভাতা পায় না। ফলে দিনাতিপাত করতে কষ্ট হয়। মফস্বলের পত্রিকা গুলোর অবস্থা ভাল না।
ঢাকার সাথে যারা জড়িত তাদের বেতন ভাতা পরিশোধের ব্যবস্থা কখন হবে অনিশ্চিত। তাই সাংবাদিকদের জন্য একটি থোক বরাদ্দ অনুদান দেয়া গেলে তাদের কষ্ট লাগব হবে। জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে এই দুর্দিনে জীবনের মায়া ত্যাগ করে মফস্বলের সাংাবদিকরা দায়িত্ব পালন করতেছে। ইতিমধ্যে ঢাকার কিছু কিছু পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেছে। মফস্বলের অধিকাংশ পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেছে। মফস্বলের পত্রিকা গুলো এমনটিতে কষ্টে আছে কারণ মফস্বলের পত্রিকা যা বিজ্ঞাপন দেয়া হয় না সব বিজ্ঞাপন ঢাকার পত্রিকায় দেয়া হয়। বিশেষ বিশেষ দিবসের সরকারী ক্রোড়পত্র এ গুলোও বেশীরভাগ ঢাকার পত্রিকাকে দেয়া হয়। হাতে গোনা ২/১ টা মফস্বলের পত্রিকাকে দেয়া হয় তাতেও গড়মিল দেখা যায়।
বিজ্ঞাপন ছাড়া পত্রিকা টিকিয়ে রাখা অসম্ভব। মফস্বলের সব বিজ্ঞাপন ঢাকার বিজ্ঞাপন সহ ঢাকার পত্রিকাকে দেয়া হয়। ফলে তেলা মাতায় তেল দেয়ার অবস্থা। মফস্বলে এমনিতেই বিজ্ঞাপন কম, কাজেই মফস্বলের বিজ্ঞাপন মফস্বলের পত্রিকাকে দেয়া হউক। নতুবা পূর্বের মত ৬০% ৪০% হিসাব বিজ্ঞাপন দেয়া হউক। মফস্বলের বিজ্ঞাপন ঢাকার পত্রিকায় না দিলেও কোন অসুবিধা নেই। যেহেতু ঢাকার বিজ্ঞাপন বেশী এবং ক্রোড়পত্র গুলো ঢাকা থেকে দেয়া হয়। মফস্বলের পত্রিকাকে ক্রোড়পত্র দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া দরকার।
বর্তমান সংকট মুহুর্তে মফস্বলের পত্রিকা গুলো এককালীন সাহায্য দেয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি।
মফস্বলের সাংবাদিক এবং সংবাদপত্র গুলোকে টিকিয়ে রাখতে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া জোর দাবী জানাচ্ছি।
(লেখক সম্পাদক প্রকাশক, দৈনিক গিরিদর্পণ, রাঙ্গামাটি পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ গ্রামীন সংবাদপত পরিষদ।