চীন সীমান্তে আরও সৈন্য পাঠিয়েছে ভারত

চীনের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তে আরও সৈন্য পাঠিয়েছে ভারত। 

কয়েকটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (পিটিআই) ও রয়টার্স এই খবর জানিয়েছে বলে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

পিটিআই জানিয়েছে, ভারতীয় সেনাবাহিনী সিকিম ও অরুণাচল প্রদেশের ১ হাজার ৪০০ কিলোমিটার সীমান্তে মোতায়েন বাহিনীগুলোর মধ্যে ‘সতর্কতার মাত্রা’ বৃদ্ধি করেছে।

পিটিআইর সূত্রগুলো জানিয়েছে, চীনের আক্রমণাত্মক কথাবার্তা ও তৎপরতায় গুরুত্ব দিয়ে পরিস্থিতি সতর্কভাবে বিশ্লেষণ করছে নয়া দিল্লি।

প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলোর বিষয়ে কোনো কিছু জানাতে অস্বীকার করেছেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা; তারা বলেছেন, কার্যক্রমের বিস্তারিত প্রকাশ করতে পারবেন না তারা।

প্রায় দুই মাস আগে সিকিম সীমান্তের ডোকলাম মালভূমিতে চীনা সেনাবাহিনী রাস্তা নির্মাণের সময় সেখানে উপস্থিত হয়ে বাধা দেয় ভারতীয় সেনাবাহিনী। তারপর থেকে ওই সীমান্তে দুদেশের সেনাবাহিনী মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে আছে।

ওই মালভূমিটিকে ডোংলাং বলে থাকে চীন। ডোংলাং মালভূমিকে নিজেদের অংশ দাবি করে সেখানে তাদের রাস্তা নির্মাণের পূর্ণ অধিকার আছে বলে দাবি করছে চীন।

অন্যদিকে মালভূমিটি ভুটানের অংশ বলে দাবি করেছে ভারত ও ভুটান।

দিল্লি জানিয়েছে, ভারত, চীন ও ভুটানের ত্রিদেশীয় সীমান্তে রাস্তা বানানোর উদ্যোগ নিয়ে চীন স্থিতাবস্থা ক্ষুণ্ণ করছে এবং এটি গুরুতর নিরাপত্তা উদ্বেগ তৈরি করতে পারে বলে বেইজিংকে সতর্ক করেছে তারা।

ওই উপত্যকায় সৃষ্ট অচলাবস্থার পর থেকে এ পর্যন্ত চীন ও ভারতের ৩০০ জন করে সৈন্য মাত্র কয়েকশ ফুট দূরে পরস্পরের মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে আছে।

শুক্রবার ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, উত্তেজনা আরো বাড়বে বলে মনে করছেন না তারা।

নয়াদিল্লি ও সিকিমের দুটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সকে জানিয়েছে, সাবধানতা হিসেবে সামরিক বাহিনীর সতকর্তার মাত্রা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে ওই সীমান্তে মোতায়েন ভারতীয় বাহিনীগুলোর সাধারণত ‘সতর্কাবস্থায় থাকে’, কিন্তু চলতি বছর পূর্বাঞ্চলীয় সেক্টরে কিছুটা আগেই ওই অবস্থা চালু করা হয়েছে বলে রয়টার্সকে জানিয়েছে সূত্রগুলো।

থানচি সীমান্ত সড়কের ব্রীজ উদ্বোধন ও ২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন পাহাড়ে উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবাসহ শান্তির পরিবেশ বাস্তবায়নে সেনাবাহিনী নিরলস কাজ করে যাচ্ছে —–ব্রিঃ জেঃ মোঃ শামসুল আলম

চবি সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা রাঙ্গামাটির দৈনিক গিরিদর্পণ কার্যালয় পরিদর্শন দৈনিক গিরিদর্পণ পার্বত্য অঞ্চলের গণমাধ্যম ইতিহাসের অমূল্য দলিল —–অধ্যাপক শাহাব উদ্দীন নীপু ৪৩ বছর ধরে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও দৈনিক গিরিদর্পণ আজো নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে —–সম্পাদক মঞ্জুরাণী গুর্খা

Archive Calendar
MonTueWedThuFriSatSun
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930