
জনগনের সুখ দুঃখের জন্য প্রজাতন্ত্র সহ সকল কর্মকর্তা কর্মচারী নির্বাচন অথবা নিয়োগ দেয়া হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে জনগনের উন্নয়নকে প্রাধান্য দিতে হবে। জনগনের জন্য উৎসর্গ করতে হয়। সে ক্ষেত্রে চেয়ার পেয়ে চেয়ারে বসে যা খুশী তা করা যাবে না। প্রত্যেকে প্রত্যেকের উপর অর্পিত দায়িত্ব সুচারুরুপে পালন করতে হবে। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যদি কেউ মনে দুঃখ দিয়ে থাকে অথবা অনৈতিক আচারণ ও করে থাকে সে ক্ষেত্রে ধর্য্যশীলতার পরিচয় দিতে হবে। হঠাৎ করে তেলে বেগুনে জ¦লে উঠে জন সমক্ষে অশোভন আবরণ করা মোটেই উচিত নয়।
নিজেদেরকে সহনশীলতার পরিচয় দিতে হবে। চেয়ারের মর্যাদা দিতে হবে। কারও প্রতি যেন অহেতুক অবিচার না হয় সে দিকে কড়া নজর দিতে হবে।
নতুবা জনগন ছাড় দিবে না। জনগনের আদালতে বিচার হবেই। জনগনকে ক্ষেপিয়ে তুললে ফলাফল ভয়ানক হবে।
অতএব সাবধান ক্ষমতার দাপট দেখাবেন না। সংযত আচরণের মাধ্যমে জনগনের খেদমত করার চেষ্টা করবেন। ধরাকে সরাজ্ঞান না করে সংযম প্রদর্শন করুন।
আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে জনগন থেকে বেঁচে গেলেও শেষ বিচারের দিনে কাউকেও রেহাই দেবেন না। আল্লাহ অত্যন্ত সুবিচার করে থাকেন।
অর্থাৎ মরার উপর আল্লাহর বিচার থেকে কেউ বাঁচতে পারবেন না। অতএব সময় থাকতে সাবধান হয়ে যান। কলম বসানোর আগে চিন্তুা করে দেখেন। অথ্যাৎ “থিংক বিফোর ইংক” ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না।
জনগনকে আপন করতে শিখুন। অশোভনীয় আচরণ থেকে বিরত থাকুন। আচারণ পরিবর্তন করুন নইলে রেহাই পাবেন না।