টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়ক সাকিব

সাকিবকে টি-টোয়েন্টির অধিনায়ক করার ফলে বাংলাদেশের তিন ফরম্যাটে তিন জন ভিন্ন অধিনায়কের নেতৃত্বে খেলবে।

মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে সাকিবকে টি-টোয়েন্টির অধিনায়ক করার কথা জানান বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান।

“সামনে পাকিস্তান আসতে পারে, এছাড়া খুব শিগগির টি-টোয়েন্টিতে আমাদের তেমন কোনো খেলা নেই। তারপরও আজকে বোর্ড সভায় আমরা নতুন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক কে হবে তার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”

শ্রীলঙ্কা সফরে টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা দেন আগের অধিনায়ক মাশরাফি। ওয়ানডে দলের নেতৃত্বে থাকছেন এই পেসার। টেস্ট দলের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম।

২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে মাশরাফির চোটে নেতৃত্ব পেয়েছিলেন সাকিব। চোট থেকে সেরে উঠে নেতৃত্বে ফিরেছিলেন মাশরাফি। পরের বছর দেশের মাটিতে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলতে নেমে আবার চোট পান এই পেসার। পরে সাকিবকেই অধিনায়ক হিসেবে বেছে নেয় বিসিবি।

২০১১ সালে জিম্বাবুয়ে সফরের পর তিন সংস্করণেই মুশফিকুর রহিমের কাছে নেতৃত্ব হারান সাকিব। ২০১৪ সালে মাশরাফিকে সীমিত ওভারের দুই সংস্করণে অধিনায়ক বেছে নেওয়ার পর এই অলরাউন্ডারকে করা হয় সহ-অধিনায়ক।

বিসিবি সভাপতি জানান, মাঠের পারফরম্যান্সেই এবার নেতৃত্বে এসেছেন সাকিব।

“ও যেহেতু সহ-অধিনায়ক ছিল, এমনিতেই ওর নাম চলে এসেছে। তাছাড়া অন্য নামও ছিল। তবে সব দিক বিবেচনা করে ও-ই সবার চেয়ে এগিয়ে আছে। ওর পারফরম্যান্স এখন অসাধারণ। অসাধারণ ক্রিকেট খেলছে সে।”

সাকিবের নেতৃত্বে খেলা চারটি টি-টোয়েন্টিতেই যে হেরেছে দল। নিশ্চয়ই যত দ্রুত সম্ভব অধিনায়ক হিসেবে প্রথম জয়টি পেতে চাইবেন তিনি।

Archive Calendar
MonTueWedThuFriSatSun
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30